Home ত্রিপুরার খবর আগরতলা খবর অফিসাররা ত্রিপুরার ভবিষ্যৎ: ই-অফিস নিয়ে প্রশংসা মুখ্যমন্ত্রীর।

অফিসাররা ত্রিপুরার ভবিষ্যৎ: ই-অফিস নিয়ে প্রশংসা মুখ্যমন্ত্রীর।

0

প্রতিধ্বনি প্রতিনিধি,, আগরতলা,, ১৮ আগস্ট,,

‘অফিসার মানে পুরো ত্রিপুরার ভবিষ্যৎ। আমরা জনপ্রতিনিধিরা আপনাদের কাছে মানুষের দাবী গুলি রাখি। আপনাদের সুচিন্তা গ্রাম পঞ্চায়েত স্তর পর্যন্ত পৌঁছায়। ভারতবর্ষের কোথাও ই- অফিস সম্পূর্ণভাবে গড়ে ওঠেনি। কিন্তু আপনাদের মাধ্যমে কেবিনেট অর্থাৎ মন্ত্রিসভা থেকে শুরু করে ত্রি-স্তরীয় পঞ্চায়েত পর্যন্ত আমাদের ই-অফিস রয়েছে। আপনাদের মাধ্যমে আমাদের কাজগুলো উঠে আসে। প্রধানমন্ত্রীর সামনে সে কাজগুলো নিয়ে আমরা গর্ববোধ করতে পারি।’ ত্রিপুরা সিভিল সার্ভিস অফিসারদের উদ্যোগে আয়োজিত রক্তদান শিবিরে এই কথা বলেন মুখ্যমন্ত্রী অধ্যাপক ডক্টর মানিক সাহা। রাজ্যে অতিথিশালায় এই রক্তদান শিবির অনুষ্ঠিত হয়। শিবিরে মুখ্যমন্ত্রী সহ মুখ্য সচিব জ কে সিনহা, পুলিশ মহা নির্দেশক অমিতাভ রঞ্জন এবং রাজ্যে কর্মরত আইএএস ,আইপিএস, আইএফএস, টিসিএস টিপিএস আধিকারিক সহ বিভিন্ন স্তরের আধিকারিকরা উপস্থিত ছিলেন।

(ভিডিও দেখতে প্লে বাটনে ক্লিক করে চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করুন)

মুখ্যসচিবের নেতৃত্বে আধিকারিকদের এই ধরনের রক্তদান শিবিরের আয়োজনের প্রশংসা করেন মুখ্যমন্ত্রী। মুখ্যমন্ত্রী বলেন অফিসারদের এই সংগঠনে হিন্দু-মুসলিম খ্রিষ্টান অফিসার রয়েছেন। বিভিন্ন রাজ্যের অফিসার এবং তাদের পরিবারের সদস্যরা রয়েছেন। আপনাদের এই রক্তদানের কোন ধর্ম নেই। রক্তের কোন ধর্ম হয় না। রক্তদাতা দের প্রশংসা করেন মুখ্যমন্ত্রী। অনুষ্ঠানে বিভিন্ন দপ্তরের বিভিন্ন স্তরের অফিসার সহ তাদের পরিবারের সদস্যরা স্বেচ্ছায় রক্ত দান করেন। অনুষ্ঠানকে কেন্দ্র করে আধিকারিক এবং অনন্যা কর্মকর্তা সহ তাদের পরিবারের সদস্যদের মধ্যে উৎসাহ লক্ষ্যনিয়ছিল।

অন্যদিকে রবিবার কৃষ্ণনগর ভয়েস ক্লাবের উদ্যোগে অনুষ্ঠিত হলো স্বেচ্ছা রক্তদান শিবির। বিজয় কুমার উচ্চ মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ে এই রক্তদান শিবির অনুষ্ঠিত হয়। শিবিরের উদ্বোধন করেন মুখ্যমন্ত্রী অধ্যাপক ডাক্তার মানিক সাহা। ছিলেন এলাকার বিধায়ক মেয়র দীপক মজুমদার ও ক্লাবের সভাপতি ধনঞ্জয় গন চৌধুরী সহ অন্যান্যরা। অনুষ্ঠানে ক্লাস সদস্য সহ স্থানীয় লোকজন স্বেচ্ছা রক্তদান করেন। অনুষ্ঠানকে কেন্দ্র করে নাগরিক মহলে উৎসাহ লক্ষ্য নিয়ছিল।

NO COMMENTS

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

Exit mobile version